ঝালকাঠি লঞ্চে আগুন: পিটিশনে প্রত্যেক ক্ষতিগ্রস্তের জন্য ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে।
#Jhalokati #JhalokatiLaunchFire #Barishal #BarishalNews
আজকের ব্রেকিং নিউজ এমভি অভিজান-১০ লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত প্রত্যেক নিহতের পরিবারকে ৫০ লাখ টাকা এবং ২০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী আজ হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেছেন, প্রতিটি গুরুতর আহত শিকার জন্য।
ঝালকাঠি লঞ্চে আগুন || ঢাকা থেকে ঝালকাঠি লঞ্চ || ঝালকাঠি লঞ্চ দুর্ঘটনা
জনাব মোঃ ইউনুস আলী আকন্দ একটি জনস্বার্থ মামলা হিসাবে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদনটি দাখিল করেছেন । সরকারকে এই ঘটনার তদন্ত করার জন্য একটি বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠনের অনুরোধ জানিয়েছেন বিবিসি নিউজ। যাতে ৪১ জন মারা যায় এবং কমপক্ষে ১০০ জন আহত হয়।
jhalokati launch ghat
আবেদনের বরাত দিয়ে ইউনুস বলেন, লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের শিকাররা বাংলাদেশের নাগরিক। কিন্তু, লঞ্চের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং সরকার তাদের জীবন বাঁচাতে ব্যর্থ হয়েছে, যা জীবনের অধিকার সংক্রান্ত সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন, তিনি বলেছিলেন।
ইউনুস আলী আকন্দ জানান, তিনি আগামীকাল বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করবেন।
dhaka to jhalokati launch ticket
dhaka to jhalokati launch schedule
ঝালকাঠির সুগন্ধা নদীতে শুক্রবার ভোরে বরগুনাগামী একটি লঞ্চে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশে চলন্ত নৌযানে এটিই প্রথম অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা।
এমভি অভিজান ১০-এর যাত্রীদের মধ্যে ৪১ জনের মতো এতটাই খারাপভাবে পুড়ে গেছে যে স্বজনরা পোড়া মৃতদেহ শনাক্ত করতে পারেনি। যদিও কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে যে, অনেক যাত্রী এখনও নিখোঁজ থাকায় মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
পুলিশ, জেলা প্রশাসন ও স্থানীয়দের সহায়তায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনাকারী বরিশাল ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক কামাল হোসেন ভূঁইয়া জানান, ১০০ জনেরও বেশি যাত্রীকে পুড়ে আহতদের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ আমির হোসেন জানান যে, গুরুতর আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বরিশাল শহরের শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (এসবিএমসিএইচ) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
Post a Comment